MHD
আমি ভুলি না হাসিখুশী থাকা দিন গুলো
Friday, 29 July 2022
Friday, 13 May 2022
Friday, 25 February 2022
Tuesday, 15 February 2022
Crash
Tha end of relationship
I Don't know tha pepole of warld one relitionship is crash.
I am veri sad my relition is veri bad girl.
She is veri denjares girl.she some people is frind. She is just frind no.there is tha best frind
Who is wark.tha figefal of reliton.
My parsonatii is Don't mac.tha end of relitonshi
Friday, 3 December 2021
ভালবাসি তোমায়
I really love u
Written by mehedi liya
তোমাকে হারাতে চাই না আমি... তাই তিল তিল করে বেঁধেছি বুকের ভিতর শত শত আশা-ভরসা৷ তোমার ভালো থাকা আজ আমার বড্ড আপন হয়েছে৷
নীল আকাশে যেমন সাদা সাদা মেঘ ভাসে আর হাসে তখন মনে হয় কি জানো সেই মেঘপুঞ্জ দের মধ্যে তুমি একটা আর আমি একটা,দুজন স্বপ্ন নিয়ে কথা কর-ছি৷
যখনি কারো লেখা কোন উপন্যাস বা গল্পের বই পড়ি ঠিক তখনি সেই গল্পের আমি হই নায়ক আর তুমি হও আমার নায়িকা৷
নীল আকাশে যেমন সাদা সাদা মেঘ ভাসে আর হাসে তখন মনে হয় কি জানো সেই মেঘপুঞ্জ দের মধ্যে তুমি একটা আর আমি একটা,দুজন স্বপ্ন নিয়ে কথা কর-ছি৷
যখনি কারো লেখা কোন উপন্যাস বা গল্পের বই পড়ি ঠিক তখনি সেই গল্পের আমি হই নায়ক আর তুমি হও আমার নায়িকা৷
দেখেছো তোমাকে কত টা কাছের করে নিয়েছি আজ আর তুমি ছাড়া আমি নেই, তুমি শব্দটার মাঝে আমি শব্দটা লুকিয়ে আছে মনের অজান্তেই৷
এবার তুমিই বলো কি করে তোমায় ছাড়া একটা হাসি দেই, কি করে তোমায় ছাড়া একটা কবিতা লিখি৷
সত্যি তুমি এটা জেনে অবাক হবে তুমি ছাড়া আমার মুখে এক ফোঁটাও জলও ওঠে না অন্ন বলা তো বাহুল্য৷ যদি তুমি চিরটাকাল আমার পাশে ঠিক এভাবেই থাকো তবে কী যেন তোমার রূপ-গন্ধ-রস দেখে আজীবন কাটিয়ে দিতে পারবো এক কথায় বলতে পারো চির অমর হতাম দুজনে৷
সত্যি বলতে কি জানো তুমি আমায় তোমার হৃদয়ের আয়নার মধ্য আমাকে বন্দি করে ফেলেছ৷
আজ যদি আমার এতো ধন-ধৌলত নাও থাকতো তবেও আমি তোমাকে আমার নিজের চেয়েও আগলে রাখতাম কি বিশ্বাস হয় না তোমার জন্য আমি পথের ভিখারি পর্যন্তও হতে পারি৷
আমার কাজের সাজের মাঝে সর্বদাই তোমাকে খুঁজে বেড়াই, তোমার কাছে সব সময় থাকতে ইচ্ছে করে৷ তোমার প্রতিটা নিঃশ্বাস আজ আমার বেঁচে থাকার প্রতিক,
তুমি নেইতো আমি নেই, আমি নেই তো সেটা তুমি জানো, তবে একটা কথা মন প্রাণ দিয়ে শুনে রাখো,আমি তোমাকে অন্ধের মতো ভালবাসি
জানো একদিন একটা কবিতা লিখতে ইচ্ছা হল আর সেই মুহূর্তেই তোমার নামটাই প্রথমে মনে হল আর কবিতার শুরুতেই তুমি৷
তাহলে বুঝতেই পারছো আমি তোমাকে কতোটা ভালোবাসি৷
কেবল তোমাকে হারাতে চাই না আমি আমার বেঁচে থাকার প্রতিটা প্রান্তে৷ আমার আবেগী মনের কিছু কথা এটাই নয় এটা সত্যিই তোমাকে ভালোবাসার জন্য যদি আমাকে শত শত শর্ত বা বাঁধাও মানতে হতো এমনকি সাত সমুদ্র তের নদী পার হয়েও আসতে হতো আমি চলে আসতাম আর আমার ভালোবাসার প্রতিটা সময় তোমাকে নিয়েই কাটাতাম৷
কেন জানো এমন হয়নি তুমি তো আমার বিধাতা আমাকে এতোটা কষ্ট দিতে চায় তোমাকে-আমাকে৷
অতঃপর বুঝতেই পারছো আমার বেঁছে থাকার সমীপে তোমাকে হারাতে চাই না আমি আমার এই ছোট্ট জীবনে জানো না তোমাকে কত ভালবাসি
মনের কিছু না বলা কথা আজ ভালোবাসার সুন্দর কিছু কথার তোমার কাব্য কথনে লিপিবদ্ধ করলাম৷
Wednesday, 3 November 2021
Friday, 19 March 2021
⛔নিজেকে সাধুঁ মনে করি না❗. আর নিজে যে সাধু না একদম তা ও না❗
⭕কিন্তু তোমরা হারাম খুঁর কিছু মৌলুবিরা যে কুকির্তি করে যাচ্ছ তার থেকে নিজে অনেক টাই ভাল তা নির্দিদায় বলা বাহুল্য।
এখন এক দল উঠে পরে লেগে যাবে,যে, নিজের কর্ম দুষে যার যার পতন, তবে শুন,
শিক্ষক ভাল তো ছাত্র ও ভাল হবে‼️
যাদের কারনে আজ বিপরীদ মুখি কথা বলতে হচ্ছে.....⭕ ¿
🔴এক. তারা যে ঘটনা ঘটাচ্ছে, তাদের ইসলামি শাসনজ্ঞান নেই। তাই নিজের ইচ্ছামতো শাসনকেই সঠিক ভাবছে। মুখের ভাষা যা আসছে বলে যাচ্ছে।
🔴দুই. তারা ছাত্রদের মনস্তত্ত্ব বোঝে না। ফলে, মানসিক আঘাত কে একমাত্র সমাধান মনে করে ।
🔴তিন. একজন শিক্ষকের অধীনে অনেক ছাত্র থাকায় তার মস্তিষ্কে চাপ পড়ে। আর বউ এর প্যেরাই তো পুরাই মাথা *াগল হয়ে যায়, তাই মুখে যা আসে তাই বলে।
টানা ২৪ ঘণ্টা কাজ করার কারণে তাদের মেজাজ খিটখিটে থাকে। ফলে সহ্য করার ক্ষমতা কমে যায়। সামান্য অপরাধে শুরু করেন মারধর মানসিক অত্যাচার।
🔴চার. অভিভাবকদের পক্ষ থেকে সন্তানের সম্পূর্ণ দায়ভার শিক্ষকের ওপর ছেড়ে দেওয়া।’
🔴পাচঁ. কিছু মৌলুবি তো মৌলুবিনা ওরা হচ্ছে জল দুস্যু
যাদের চোখ এক টা একেক কাজে ব্যবহার হয়।
এক চোখ ভাই, বাতিজা, ছেলে নাতি আর ১০/১২ বছরের পুরানো আদু ছাত্রদের জন্য আর আরেক চোখ মনের জালা মিটানোর জন্য যে বকাঝকা দরকার পরলেই ওরেই করব আর বাকিরা তো আমার বউএর বর, ওদের করা যাবে না।
🟥এর প্রতিকার হিসাবে কী করা যেতে পারে?
একটা মনিটরিং সেল করতে পারে, যেন পদ্ধতির অনৈতিক লঙ্ঘন করলে জবাবদিহিতার জায়গা থাকে। এভাবে দু-এক বছর তৎপর কর্মশালা ও জবাবদিহিতা চালালে এ দুর্বলতা নব্বই শতাংশ কমে যাবে।
কিন্তু না ওদের যে বিচার ব্যবস্থা তা হচ্ছে, সাধারন শিক্ষক তিনিই আবার সিনিয়র শিক্ষক আবার অল্প সময়ের মাঝে তিনি আবার বাইশপিঞ্চিবাল আর ওই একই ব্যক্তি আর পিঞ্চবাল
মানে হল বাবা তোমার দরবারে সব....................🔻🔺🔻
যসি চলতে থাকে এই ভাবেই তোমাদের পতন নিশ্চিত
আর উপর ওলার প্রশ্ন থেকে মুক্তি পাবে না একজন ও মৌলুবি🆘
এখন ও সময় আছে গ্রিল খাওয়া ছেড়ে ইনসাব এর ময়দানে মানবতা ধারা সাজিয়ে তুলুন🟢
দয়া করে গ্রীল খাওয়া আর পকেট এ মাল ডুকানো বন্দ করেন, এই বার থামেন
Saturday, 13 March 2021
https://drive.google.com/file/d/1IAmBRS4qZ7JDaJoCbacP3mwgmQ3Ta8j8/view?usp=drivesdk
মাদ্রাসায় গত 10 বছর পড়াশোনা করে নিয়মের বেড়াজালে বড় হয়ে আজ তাঁর প্রতি একটা হীনমন্যতা ভিতরে কাজ করছে তার একমাত্র কারন.........=
তারা আমাদের খেলার পুতুল ভাবে ..
ভাই বিদেশে যাবে, বাড়িতে কোন জরুরি কাজ আছে ছুটি লাগবে দরখাস্ত লিখ, ছুটি নাও,
দরখাস্ত নিয়ে গেলে আমি পারব না ছুটি মঞ্জুর করতে অন্য কোন হুজুরের কাছে যাও,
অন্যের কাছে গেলে তার ও একই বাক্য রুমে রুমে ঘুরতে ঘুরতে ৪/৫ ঘন্টা শেষ,
তার পর বলে যাইলে যাইতে পারো আর আসলে আসতে পার যা খুশি করো
কেনো রে আমি কি কোন উরন্ত ছাত্র আমাকে কি আপনার ছাত্র বলে বলে হয় না, যে গ্রীল খাওয়াবে,
বাড়ি থেকে এনে ভাল খাওয়াবে তার ছুটি লওয়া লাগবে না, সে এক জন নিয়মিত ছাত্র।
তাদের এই বালিস খেলা দেখতে দেখতে অসয্য হয়ে পরেছি,
অপরাদ এক জনের বিচার হবে আরেক জনার, বালের এই মানবতা শিখা লাগলে আর দেখা লাগলে অন্দ হয়ে থাকাটাই শ্রেয়।
মাদ্রাসার সব শিক্ষরাই সচ্চরিত্রবান হয় না। অসংক্ষক গুলা ঘাড় ত্যাড়া আর বদমাইশ টাইপের হয়। এখন ওই বদমাসদের অপকর্মের জন্য আমার বাকী সতীর্থদের উপর দায় চাপানো যাবে না।
আমি এখন ব্যক্তিগতভাবে আমি কওমী প্রথা পছন্দ করিনা। তবে কওমী মাদ্রাসার যে ছাত্রগুলো ভালো হয় সেগুলো অসম্ভব অমায়িক হয় আর বাকীগুলা আমার ওস্তাদের পরিণত হয়। এদের পদ্ধতি আমার পছন্দ নয় কারণ, এরা মনে করে এদের পড়াশোনা ইহকালের জন্য নয় পরকালের জন্য। অথচ ইহকাল ফেলে পরকাল ভালো করার কোন উপায় আছে বলে আমার জানা নেই। তবুও দিন শেষে কওমীর ছাত্ররাই আমাদের বেশ কাজে লাগে। ধর্মীয় গবেষণা এদের থেকেই বেশী হয়।
মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের শারীরিক নিপীড়নের ব্যাপারটা একটা ট্রেন্ড হয়ে আছে। ভাবা হয়, এই আঘাতগুলো শিক্ষার্থীর জন্য প্রয়োজনীয়, এটা তার মানস গঠন করবে। এই নির্যাতন তার আদর্শ ছাত্র হিসেবে গড়ে ওঠার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখবে। মাদ্রাসার শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের পেটানোর প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করেন এবং এসবকে বেশ পবিত্র বলে পেশ করেন। মাদ্রাসার শিক্ষকদের বলতে শুনেছি, শিক্ষকরা যেই জায়গায় মারবেন, সে জায়গা বেহেশতে যাবে। আর এ জন্যই এত প্রবল নির্যাতনের পরেও দেখা যায়, ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া ওই বাচ্চার চেহারা স্বাভাবিক। কারণ সে এই ব্যাপারটাকে সহজ ভেবে নিয়েছে।
শারিরীক নির্যাতন মেনে নেওয়ার মত ক্ষমতা আমার আছে তবে মানসিক টা নয়।
মানসিক যে নির্যাতন টা হয় মানবতা শিক্ষার ঘরে তার জন্য একটাও গ্রীল ঘুর মৌলুবি ছাড় পাবে না খুদার প্রশ্ন হতে।
এটা কেমন শিক্ষা
এটা কেমন মাদ্রাসা
এটা কেমন মানবতার ঘর
অসাধু কিছু মোল্লারা নিজেদের কর্ম বানিয়ে নিয়েছে।
যেখানে তারা শারিরীক নির্যাতন থেকে মানসিক নির্যাতন বেশি করে থাকে।
ওই গ্রীল খুর মুল্লাদের পতন হোক।
যাদের কারনে কিছু গোলাপ ফুটতে ফুটতে ঝরে যায়।
Monday, 18 January 2021
Md Mehedi Hasan
শিক্ষা.......
প্রাথমিকভাবে মনোভাব গঠনের দিকটি পরিবার থেকেই শুরু হয় কেননা জন্ম থেকে বয়সন্ধিকাল পর্যন্ত শিশু-কিশোরেরা পিতা-মাতার কাছে লালিত পালিত হয় তাই এ সময় শিশু অনুসরণের মাধ্যমে পারিবারিক মূল্যবোধ বিশ্বাস ইত্যাদিকে নির্বিচারে গ্রহণ করে পরে পরিবারের মধ্যে পারস্পরিক ক্রিয়া প্রভাবে। অধিকাংশ মনোভাব ও আচরণ গড়ে উঠে.
Subscribe to:
Posts (Atom)
Md Mehedi Hasan
ঠকালে ঠকতে হয় তার বাস্তবতা নিজের চোখে দেখা
-
হা এটাই আমি....যেমন টা জানো তুমি..! তারপর ও কিছু টা কুসসিত
-
⛔নিজেকে সাধুঁ মনে করি না❗. আর নিজে যে সাধু না একদম তা ও না❗ ⭕কিন্তু তোমরা হারাম খুঁর কিছু মৌলুবিরা যে কুকির্তি করে যাচ্ছ তার থেকে নিজে অনেক ...